Posts
Showing posts from September, 2017
আসটেল গাছের ফুল রাজবাড়ী সহর এলাকা থেকে তুলা নামটা আমিও জানি না সবাই এই নাম বললো বাট আমি কনফিউছ আছি আসোলে কি হবে।
- Get link
- X
- Other Apps
বাদামি ফলের গুনা গুন
- Get link
- X
- Other Apps
কবি আমাদের দেশকে বলেছেন— ‘একগুচ্ছ স্নিগ্ধ অন্ধকারের তমাল অনেক পাতার ঘনিষ্ঠতায় একটি প্রগাঢ় নিকুঞ্জ’ তমাল গাছ মাঝারি আকারের বৃক্ষ। এটি বনগাব, মহেশকাণ্ড ইত্যাদি নামেও পরিচিত। এর ইংরেজি নাম Mottled Ebony। তমাল গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Diospyros cordifolia, এটি Ebenaceae পরিবারের সদস্য। তমাল দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, চীন, ক্রান্তীয় অস্ট্রেলিয়া ইত্যাদি অঞ্চলে জন্মে। ঢাকার রমনা পার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেনে কয়েকটি অপরিণত গাছ আছে। বেনাপোল পাঠবাড়ী আশ্রম, ঠাকুরগাঁও গোবিন্দজীউ মন্দির, দিনাজপুর রাজবাড়ী কালিয়া কান্তজীউ মন্দির প্রাঙ্গণ ছাড়া বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেনে, আনন্দমোহন কলেজের অধ্যক্ষের কার্যালয়ের সামনের বাগানে এবং ময়মনসিংহের কাচিঝুলিতে বনবিভাগের বিভাগীয় কার্যালয়ের উলটো দিকে তমাল গাছ রয়েছে । বৈষ্ণব কবিতা, লোকগীতিতে তমাল মর্যাদার সঙ্গে আসীন। তমাল গাছের বাকলের রং কালো আর কৃষ্ণের গায়ের রংও কালো, তাই তমাল শ্রী রাধারও প্রিয়। তমালের কাণ্ড খাটো, ঘনকালো গিঁটযুক্ত । এর শাখা-প্রশাখা ছড়ানো এবং ছত্রাকৃতি। উদ্ভিদ চিরস...
যক্ষ্মা, কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস্ট্রিকসহ বহু উপকার করে চাল কুমড়া
- Get link
- X
- Other Apps
যক্ষ্মা, কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস্ট্রিকসহ বহু রোগের উপশম করে থাকে চাল কুমড়া। এই চাল কুমড়ার বহুবিধ উপকার সম্পর্কে আজ রয়েছে কিছু টিপস। চাল কুমড়া ঘরের চালে জন্ম নিলেও গুণ রয়েছে শতগুণ। চাল কুমড়া আমরা তরকারি হিসেবে ব্যবহার ছাড়াও মোরব্বা, পায়েস ও কুমড়া বড়ি দিতেও কাজে লাগে। ভেষজ ওষুধ হিসেবে চাল কুমড়ার ফল, ফুল এবং পাতা কাজে লাগে। প্রাচীন ভেষজ চিকিৎসকরা যক্ষ্মা রোগিদের ব্যবস্থাপত্রে প্রায়ই চাল কুমড়ার রস উল্লেখ করতেন। তাদের ধারণা ছিল, চাল কুমড়ার মধ্যে রয়েছে রক্ত শোধক উপাদান।
চাল কুড়া ফুল ও চাল কুমড়ার উপকারিতা
- Get link
- X
- Other Apps
চাল কুমড়ার উপকারিতা চাল কুমড়া ঘরের চালে জন্ম নিলেও গুণ রয়েছে শতগুণ। চাল কুমড়া আমরা তরকারি হিসেবে ব্যবহার ছাড়াও মোরব্বা, পায়েস ও কুমড়া বড়ি দিতেও কাজে লাগে। ভেষজ ওষুধ হিসেবে চাল কুমড়ার ফল, ফুল এবং পাতা কাজে লাগে। প্রাচীন ভেষজ চিকিৎসকরা যক্ষ্মা রোগিদের ব্যবস্থাপত্রে প্রায়ই চাল কুমড়ার রস উল্লেখ করতেন। তাদের ধারণা ছিল, চাল কুমড়ার মধ্যে রয়েছে রক্ত শোধক উপাদান। # চাল কুমড়ার রস প্রতিদিন ৪/৫ চা চামচ চিনি ও দুধের সঙ্গে দিয়ে পুরো দিন খেলে যক্ষ্মা রোগের উপসর্গ কেটে যায়। # যক্ষ্মা হয়নি অথচ কাশের সঙ্গে রক্ত বের হচ্ছে, এমন ক্ষেত্রে চাল কুমড়ার রস খেলে ভালো হয়ে যায়। এতে রক্ত বের হওয়া থেমে যায়। চাল কুমড়ার সঙ্গে বাসক পাতার রস মিশিয়ে খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়। # চাল কুমড়া শরীরের মেদ কমায়। রক্ত নালীতে রক্ত চলাচল সহজতর করে। # চাল কুমড়া খেলে হৃদযন্ত্রের পেশি সবল হয়। এ কারণে চলিশোর্ধ রোগীদের চাল কুমড়ার হালুয়া পথ্য হিসেবে খেতে দেওয়া হয়। চাল কুমড়ার হালুয়ার সঙ্গে ছাগলের দুধ মিশিয়ে খেলে শরীর সতেজ থাকে। # কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ফাঁপা এবং প্রস্রাব কোন কারণে অনিয়মিত হয়ে ...